নগর খানপুর জীবন মেডিকেল স্টোর মেডিসিনের দোকান এ কিশোর গ্যাং এর হামলা।
নগর খানপুর জীবন মেডিকেল স্টোর মেডিসিনের দোকান এ কিশোর গ্যাং এর হামলা করেছে কিশোর গ্যাং লিডার মোঃ মান্নান, মোঃ আমান, হিমেল, আপন সহ আরও ১০,১২ জন। ।
জীবন মেডিকেল স্টোর মেডিসিনের দোকান এর মালিক জয়ন্ত আচার্য্য বলেন সন্ধ্যা ৭ টা বাজে আমি আমার উক্ত দোকানে আমার ভাগিনা দেব কর্মকার বসিয়ে রেখে আমি চা খেতে বাইরে যাই। আসামি আপন আমার উক্ত দোকানে আসিয়া আমার ভাগিনাকে চর থাপ্পর মারিয়া বিভিন্ন ধরনের ভয়-ভীতি দেখাইয়া আমার দোকানের ক্যাশ বাক্সে রক্ষিত নগদ ১,৭৫,০০০/- টাকা নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমি দোকানে আসিলে আমার ভাগিনা উক্ত ঘটনা আমাকে বলিলে আমি উক্ত বিষেয়ে আপন কে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আমার দোকানে ডাকিয়া আনিলে কিশোর গ্যাং মান্নান,আমান,হিমেল আমার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। আমি ওদের
গালিগালাজ করতে নিষেধ করিলে ওরা আমাকে মারার জন্য উদ্ধত্ব হয়। একপর্যায়ে মান্নান ও আমান
আমাকে এলোপাথারীভাবে কি তুমি লাথি মারিয়া আমার শরিরের বিভিন্ন স্থানে নিলা মুলা জখম করে।
আমাকে রক্ষার্থে আমার বাবা আগাইয়া আসিলে হিমেল ও আপন আমার বাবাকে এলোপাথারীভাবে কিল
ঘুমি লাথি মারিয়া আমার শরিরের বিভিন্ন স্থানে নিলা ফুলা জখম করে। পরবর্তীতে আমার মা আগাইয়া
আসিলেল আমান আমার মায়ের জামাকাপড় ধরিয়া টানা হেচরা করিয়া শ্রীলতাহানী ঘটায়। কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসীদের
টানা হেচরায় আমার মা মাটিতে পরে গেলে সকল আসামীরা আমার মাকে কিল ঘুসি মারিয়া আমার মা অন্য শরিরের বিভিন্ন স্থানে নিলা ফুলা জখম করে। আমাদের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন আগাইয়া
আসিলে সকল বিবাদীগন আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের ভয়-ভীতি প্রদান করে, এবং আরও বলে তোরা সংখ্যালঘু তোদের কে মেরে ফেললে কেউ এগিয়ে আসবেনা আমরা আশপাশের লোকজনদের সহায়তায় খানপুর হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ গিয়ে চিকিৎসা গ্রহন করি। এবং নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। আমি এই সন্ত্রাসীদের বিচার চাই যারা আমি সহ আমার বাবা,মার উপর হামলা করেছে।