শিরোনাম :
নীলফামারী জেলায় চীন সরকারের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শিশির কে দেখতে হাসপাতালে বিএনপি নেতা আলহাজ্ব আলী আজ্জম জালাল। আলো ছড়াচ্ছে রিশাদ আলো ছড়াচ্ছে রিশাদ নবীনগরে রিপোর্টার্স প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগ নেতা সাংবাদিক রহুল আমিন চিশতী নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তার গ্যাস সংযোগ, শিক্ষা ও অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই – রাজিব ভূঁইয়া কোম্পানীগঞ্জে ক্রসড্যাম নির্মাণ, স্লুইসগেট খুলে দেওয়ার দাবীতে মানববন্ধন ১০ দফা দাবিতে কৃষক ঐক্যে পরিষদের লং মার্চ রাণীশংকৈলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু নবীনগর শ্রীঘরে জামায়াতের জনসংযোগ অনুষ্ঠিত।
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন

নবীনগরে কোরবানি দিতে বাধা, পুলিশের হস্তক্ষেপে কোরবানি সম্পূর্ণ

প্রতিনিধির নাম / ৫৮৭ বার
আপডেট : বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪

নবীনগরে কোরবানি দিতে বাধা, পুলিশের হস্তক্ষেপে কোরবানি সম্পূর্ণ

হুমায়ূন কবীরের তথ্য চিত্রে খলিলুর রহমানের যৌথ রিপোর্ট ঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন নারুই (ব্রাহ্মণহাতা) গ্রামের অলি মুন্সি সহ তিনজন যৌথভাবে কোরবানির পশু ক্রয় করেন।ক্রয় করার পর পর সাব্বির ও সজিব অলি মুন্সির বাড়ীতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসে যেন কোরবানির পশু কোরবানি করা না হয়।তাদের হুমকিতে অসহায় পরিবারটি ভয় পেয়ে কোরবানি করা থেকে বিরত থাকে। কোরবানির এক দিন পাড় হয়ে গেলে কোরবানি দিতে না পেরে অসহায় পরিবারটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারকে অবগত করেন।পুলিশ সুপারের
নির্দেশে নবীনগর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব আলম, তদন্ত ওসি সজল কান্তি দাসকে সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন। সজল কান্তি দাস ফোর্সসহ অলি মুন্সির বাড়ীতে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পায়।কোরবানির পশুটি অলি মুন্সির বাড়ীতে দেখতে পায়।এবং বাধা প্রদান কারী রিপন মুন্সির ভাতিজা সাব্বির ও সজিবের বাড়িতে গিয়ে তাদের খোঁজ করেন।ওসির নির্দেশনা ছিল এলাকার শান্তির লক্ষ্যে কোরবানিটি সম্পূর্ণ করতে প্রয়োজনে সাব্বির ও সজিবকে আইনের আওতায় নিয়ে আাসার।
পুলিশ অলি মুন্সির বাড়ীতে অবস্থান করে কসাই ডেকে কোরবানি সম্পূর্ণ করেন।

সজল কান্তি দাস বলেন মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে নই বরং পুলিশসুপার মহোদয়ের নির্দেশে তদন্ত করতে আমি ও থানার পাঁচ পুলিশ সদস্য ঘটনা স্থলে যায়। ঐই সময় সাব্বির মিয়া ও সজিব মিয়ার বাড়িতে গিয়ে সাব্বিরকে না পেয়ে ওর মায়ের সাথে কথা বলি।
আমরা প্রতিটি ঘটনার প্রতিটি স্বাক্ষাতকারের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহে রেখেছি,আমাদের বিরুদ্ধে উঠা প্রতিটি সংবাদ ও অভিযোগ মিথ্যা।

গ্রাম পুলিশ একরামুল বলেন, সকালে নবীনগর থানা থেকে ৬ জন পুলিশ এসে আমাকে ফোন করলে আমি সাব্বির মিয়ার বাড়ির সামনে আসি। আমাকে নিয়ে সাব্বির ও সজিব মিয়ার বাড়িতে যায়।

সাব্বির ও সজিব বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়ছে তা মিথ্যে বানুয়াট। আমরা কেন তাদের কোরবানি দিতে বাধা দিব। অভিযোগটি মিথ্যা।

অভিযোগকারী অলি মুন্সী বলেন, আমার ভাগ্নে মোরশেদ আমার সাথে কোরবানি দিতে চাইলে তাকে বাঁধা প্রদান করেন সজিব ও সাব্বির। মঙ্গলবার পুলিশ উপস্থিতে সকাল ১০ টার দিকে কোরবানি দিয়েছি।

Facebook Comments Box


এ জাতীয় আরো সংবাদ