২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর
নিউট্রিশন,এন্টারপ্রেনরশিপ এ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্পের আওতায় পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
মোঃ খলিলুর রহমান খলিলঃ আজ ১৯/০৬/২০২৫ রোজ বৃহস্পতিবার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নবীনগর উপজেলা কর্তৃক নবীনগর কৃষক প্রশিক্ষণ হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। নবীনগর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের অফিসার, বিভিন্ন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও কৃষকদের সমন্বয়ে কৃষি সম্পর্কে চমৎকার বিশ্লেষণধর্মী একটি সফল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
নবীনগর উপজেলা কৃষি অফিসার জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজিব চৌধুরী।
রাজিব চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে আমাদেরকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকতে হবে,খাদ্য উৎপাদন করে মজুদ রাখতে হবে আমরা যেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের যুদ্ধের কারনে খাদ্য সংকটে না পড়ি সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
বক্তব্যরাখেন নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নাজমুল করিম, সারোয়ার জাহান সিনিয়র মনিটরিং অফিসার পার্টনার প্রকল্প কুমিল্লা, ইব্রাহিম খলিল সমবায় কর্মকর্তা নবীনগর, নবীনগর প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ হোসেন শান্তি,নবীনগর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সন্জয় সাহা, নবীনগর নিউ মডেল প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ খলিলুর রহমান, নবীনগর মডেল প্রেস ক্লাবের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাংবাদিক জালাল উদ্দীন মনির, সাংবাদিক শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী, সাংবাদিক মিনহাজুল নবীনগর উপজেলা হেফাজত ইসলামের সভাপতি মাওলানা আমিরুল ইসলাম, , নবীনগর উপজেলা জামাতে ইমামের সাধারণ সম্পাদক খোরশেদুল ইসলাম খোকন,মাওলানা জসীম উদ্দীন সরকার সভাপতি ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ নবীনগর শাখা , মোঃ বায়জিদ বৈশম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন,সাংবাদিক লিটন মেম্বার, আশরাফুল,সুমন উদ্দিন, প্রমূখ।
সভার সভাপতি তাঁর বক্তব্যে দশটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন ১: জিইপি (উন্নত কৃষি চর্চা) গ্রহণের ফলে আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধি
২: উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে আবাদি জমি বৃদ্ধি। ৩: ধান, ডাল, তেলবীজ ও উদ্যান ফসলের জাত উদ্ভাবন।৪: মেকানাইজেশন ও সেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন জমি চাষে আনা।৫: “ফার্মার স্মার্ট কার্ড” এর মাধ্যমে কৃষি পরিষেবা সম্প্রসারণ।৬: পরীক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে নিরাপদ কৃষিপণ্য উৎপাদন নিশ্চিত করা।৭: এগ্রি-ফুড উদ্যোগগুলোর মান উন্নয়ন ও সংখ্যা বৃদ্ধি ৮: গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কৃষি সম্প্রসারণ ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধি।৯: নির্দিষ্ট কৃষিপণ্যের ভ্যালু চেইন সনাক্ত ও কার্যকরকরণ ১০ কৃষি তথ্য, বাজার বিশ্লেষণ ও মান উন্নয়ন।