শিরোনাম :
রাস্তার জায়গা নিয়ে পাল্টা পাল্টি অভিযোগ এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ নরসিংদী জেলা প্রশাসন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ফল উৎসব অনুষ্ঠিত নোয়াখালীর সেনবাগে ওসি হারুন ও বিপ্লবের গ্রেফতার এবং শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কোম্পানীগঞ্জে একতা বাজার যুব ফাউন্ডেশনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত, আ.লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু টেলিফোন অফিসে নেই কার্যক্রম নরসিংদীতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার ৫২ বছর ধরে মেঘনার ভাঙনে হুমকিতে মসজিদ-মাদ্রাসা-স্কুল-! নোয়াখালীতে চার চিকিৎসকের সনদ সাময়িকভাবে বাতিল
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন

মেজর জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাপ বাতিল করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আঘাত করেছিল আওয়ামীলীগ

প্রতিনিধির নাম / ১৪৫ বার
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
Oplus_131072

জনতা নিউজ ডেস্ক ঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি,মহান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশর মহান মুক্তিযুদ্ধে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি কালোরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে জীবনবাজী রেখে দেশ স্বাধীন করায় ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর ৬৮জনকে বীর উত্তম খেতাপ প্রদান করেন।মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান রাখায় বীর উত্তম উপাধীতে ভূষিত হন।তিনি ১৯শে জানুয়ারি ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮১ সালের মে মাস পর্যন্ত মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২ নং সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন।
১৯৭৮সালের ১লা সেপ্টেম্বর তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন।২০০৪ সালে বিবিসি বাংলা জরিপে তিনি ২০জন শ্রেষ্ঠ বাঙালির মধ্যে জিয়ার রহমানের নাম ১৯ নাম্বারে উঠে আসে। ইসলামিক মনোভাব তাঁকে বাংলাদেশের মানুষের সমর্থন এনে দেয়।
তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চার জন্য সর্বমহলে সমাদৃত হয়েছেন।২০১৬ সালে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকার জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরষ্কার প্রত্যাহার করেন।
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) আওয়ামী লীগের সরকারের নির্দেশে জিয়ার রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিল করেন।
৫ আগষ্ট ২০২৪ পটপরিবর্তনে আওয়ামী লীগের সরকারের পতন হওয়ার পর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরষ্কার ও বীরউত্তম খেতাম বাতিলের আদেশ বাতিল করে দেন।
১৯৭৩সালের মুজিবের সিদ্ধান্তকে বাতিলের ধৃষ্টতা দেখিয়ে তার মেয়ে শেখ হাসিনার সরকার সমালোচিত হয়েছিলেন। বাবার সিদ্ধান্ত মেয়ে বাতিল করে এমন কথা সর্বমহলে আলোচিত হতে থাকে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী জনগণের নিকট এটি বড় আঘাত হয়ে আসে।আওয়ামী লীগের সরকারের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যে ফেরি করার পণ্য এটা সর্বমহলে সমালোচনা হয়।এতে করে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তায় ঘাটতি দেখা দেয়।সময়ের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের এখন দৈন্য দশা।

Facebook Comments Box


এ জাতীয় আরো সংবাদ