অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
মোঃখলিলুর রহমান খলিলঃ০৬/০৩/২৫ রোজ বৃহস্পতিবার নবীনগর নিউ মডেল প্রেস ক্লাবে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেন সোহেল মিয়া নামের এক ব্যবসায়ী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার কাইতলা গ্রামের মৃত মালু মিয়া সরকারের ছেলে সোহেল মিয়া ২০২২ সালে গাজীপুর কি কর্পোরেশন এলাকার কোনাবাড়ির রাজা বাড়ি বাজারে রাজাবাড়ির স্থানীয় বাসিন্দা নুরুজ্জামানের ছেলে সেন্টু মিয়ার সাথে যৌথভাবে ড্রাম ট্রাকের পরিবহন ব্যবসা শুরু করেন।সোহেল মিয়া অভিযোগ করেন, তাদের ব্যবসায় সর্বমোট ৬০ লক্ষ টাকার পুঁজি রয়েছে কিন্তু রহস্যজনক কারণে পার্টনার সেন্টু মিয়া জানুয়ারি ২০২৫ সাল থেকে সোহেল মিয়াকে ব্যবসায়ের কোন হিসাব বুঝিয়ে দিচ্ছেন না, ব্যবসায়ের হিসাব বুঝে না পেয়ে সোহেল মিয়া নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের ভদ্র কাচার নান্নু কাজীর ছেলে ওবায়দুল কাজির সাথে এই বিষয়ে আলোচনা করেন, ওবায়দুল কাজী এই বিষয়টি সামাজিকভাবে সমাধান করে দিবেন বলে আশ্বস্ত করেন, ওবায়দুল কাজী সমাধান করার লক্ষ্যে সোহেল মিয়ার নিকট থেকে ৫০ হাজার টাকা অগ্রিম গ্রহণ করেন পরবর্তীতে ব্যবসা থেকে সোহেল মিয়াকে অব্যাহতি দেওয়ার লক্ষ্যে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা সেন্টু মিয়া দিয়ে দিবে বলে সামাজিক ফয়সালায় ধার্য হয়। সেই সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা থেকে প্রাথমিকভাবে এক লক্ষ টাকা নগদ প্রদান করেন সেন্টু মিয়া,সেই আদায়কৃত এক লক্ষ টাকা ওবায়দুল কাজী সোহেল মিয়া কে না বুঝিয়ে দিয়ে নিজে আত্মসাৎ করেন। সোহেল মিয়া তার আরেকটি আলাদা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাম মায়ের দোয়া টায়ার হাউজের দোকানে ও এখন বসতে পারছেন না তাকে বিভিন্নভাবে সেন্টুমিয়ার লোকজন হুমকি দিয়ে আসছেন। সোহেল মিয়া জীবনের নিরাপত্তার লক্ষ্যে দোকান বন্ধ করে এখন নিজ জন্মভূমি নবীনগরের কাইতলায় অবস্থান করছেন তিনি সাংবাদিক সম্মেলনে আকুতি মিনতি করে বলেন আমি আমার সাড়ে সাত লক্ষ টাকা চাই এবং আমি যেন আমার মায়ের দোয়া টায়ার হাউসে বসে নিরাপদে ব্যবসা করতে পারি প্রশাসনের নিকট নিরাপত্তা দাবি করছি। আমি এবং আমার সহযোগী আমার চাচাতো ভাই বাবুল মিয়ার জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে আমরা আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমার ব্যবসা থেকে আমাকে সাড়ে সাত লক্ষ টাকার দেয়ার কথা ছিল সেই সাড়ে সাত লক্ষ টাকা আমি যেন দ্রুতপাই প্রশাসনের নিকট সেই প্রত্যাশা করছি।