“”জামিয়া কারিমিয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপালের উষ্কানিতে সাংবাদিকের উপর চড়াও মাদ্রাসার ছাত্ররা””
বিশেষ প্রতিনিধি : দীর্ঘ দিন যাবৎ একটি ক্রয়কৃত জায়গা নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে বহু পত্র-পত্রিকায়।
ইসদাইর ওপেরা হাউজের পাসের একটি মালিকাধীন জায়গায় ফ্যামলি বসবাস করার পরও ;সেই জমি জোর পূর্বক বালি ভরাট করে দখলের পায়রা করে জামিয়া কারিমিয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল এবং সহকারী শিক্ষক ইব্রাহীম। ৫ আগষ্ট এর পরে দেশে একটি মহল জোর পুর্বক সকল জায়গা জমি দখল করে যাচ্ছে। সেই রকমি এই জামিয়া কারিমিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক স্থানীয় এলাকাবাসীর ক্ষমতা দেখিয়ে এবং অদৃশ্য শক্তির ফলে একটি ফ্যামেলি থাকা অবস্থায় সেই বাড়ির উপর দিয়ে জোর পূর্বক আসা যাওয়ার রাস্তা তৈরি করেছে তা কারোরি বোধগম্য নয়।সেই বিষয়ে সাংবাদিক ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল সাহেব কে অবগত করে সর- জমিনে গেলে। প্রথমেই মাদ্রাসার সকল শিক্ষক এবং ছাত্রদের সামনে মোঃ ইব্রাহীম সাংবাদিকদের দালাল আখ্যায়য়িত করে। পরক্ষণে উক্ত সাংবাদিক গন জায়গার আবদারকৃত দুই মালিকের সাথে কথা বলে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে যেভাবে ভালো হয় বলতে গেলে। উভয় মালিক পক্ষ রাস্তাটি বন্ধ করে দিতে বলে।এটা মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের কানে যাওয়ার সাথে সাথে সকল ছাত্রদের উষ্কানি দেয় সাংবাদিকে উপর চড়াও হতে। পরে সকল ছাত্ররা দল বেদে উপস্থিত সাংবাদিকের উপরে তেড়ে আসে।এই যদি হয় দ্বীনি ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা হয় তাহলে ভবিষ্যৎ এ সকল মাদ্রাসা থেকে জাতি কি আসা করতে পারে? প্রশ্ন দেশ ও জাতীর কাছে। এই সংবাদটি চলমান থাকবে…..