মোঃ খলিলুর রহমান খলিল ঃ
১১/০১/২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার দড়িলাপাং প্রাইমারি স্কুলে বেলা বারটা সময় গিয়ে দেখা যায় স্কুলের মেইন ফটকে তালা ঝুলছে। সরকারি নিয়ম অনুসারে নয়টা থেকে চারটা পর্যন্ত স্কুলে থাকার নিয়ম থাকলেও শিক্ষকরা চলে যান প্রতিদিন বারটায়। এলাকাবাসী বলেন সহকারী শিক্ষা অফিসারদের নেই কোন তদারকি। দড়িলাপাং প্রাইমারি স্কুলের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাজেদা বেগমকে এ বিষয়ে মোবাইল নাম্বারে কল দিলে তিনি বলেন আমি অসুস্থ থাকায় চলে এসেছি বাকি শিক্ষকরা কেন চলে এসেছে আমি জানি না।এই স্কুলের সহকারী শিক্ষক পাঁচ জন। সকালের মধ্যে স্কুল ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।
এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা বলেন বারটা থেকে একটার মধ্যে সারা বছর স্কুল ছুটি হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বুলবুল জাহাঙ্গীরের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন তদন্তের মাধ্যমে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দিব।
তাছাড়া পশ্চিম ইউনিয়নের অনেক প্রাইমারি ও মাধ্যমিক স্কুল দূপুর ১: ৩০ মিনিটে ছুটি হয়ে যায় প্রায় সময়।
লাপাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাত্র দুটি কক্ষ থাকায় ক্লাশ করতে সমস্যা হয় বলে প্রধান শিক্ষক জানান।লাপাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি কক্ষ নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়নের অনলাইন সার্ভারের যন্ত্রাংশ রেখে তালাবদ্ধ রাখায় ক্লাস করতে সমস্যা হয়,একটি জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস নিতে হচ্ছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ।